৬২ গোন্ডি পেরিয়ে ৬৩তে পদার্পণ। শুভ জন্মদিনে সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী। ১৯৬২ ইং সালের এই দিনে মঙ্গলবার বাদ এশার অথাৎ অনুমানিক রাত ৮টার পর এক কৃষক পরিবারে আমার জন্ম হয়।আমার পিতা-মাতার ১৮ সন্তানের (৯ ভাই ও ৯ বোন) সর্ব্ব কনিষ্ঠ সন্তান আমি। উল্লেখ্য,৭ ভাই ও ৮ বোন অল্প বয়সে মারা যায় তিনারা।। শুধু ২ ভাই ও ১ বোন ঘর সংসারের মায়াজালে আবদ্ধ হয় পৃথিবী নামক গৃহে। একের পর এক সন্তান হারানোর শোকে পাগল প্রায় মা জায়েদা বেগম ১৯৮৩ ইং সালে ২২শে এপ্রিল রবিবার দিবাগত রাত ২ টায় চলে যান না ফেরারের দেশে।শক্ত লৌহ মানব আমার পিতা মোহাঃ ওয়াজেদ আলী ১৫টি সন্তান ও স্ত্রী হারানো শোকে শকাহত হয়ে ও দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে ৮ আগষ্ট ২০০২ইং সালে ১০৫ বছর বয়সে বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় আল্লাহ ডাকে সাড়া দিয়ে পাড়ি জমায় না ফেরার দেশে।আমার বড় ভাই আফজাল হোসেন গাভু ১২ অক্টোবর ২০২০ইং সালে ৭৫ বছর সোমবার দুপুর দেড়টায় এবং আমার একমাত্র বোন জামাই (দুলাভাই)আনেসুর রহমান(সাংবাদিক মোহাঃ শরিফুল ইসলাম শিমুলের আব্বা)২৭শে জানুয়ারী ২০২৩ইং সালে চলে যান না ফেরার দেশে। কালের স্বাক্ষী হিসাবে বেঁচে আছি আমার একমাত্র বোন মোসাঃ সুফিয়া বেগম ও আমি মোহাঃ হারুন-অর-রশিদ । আমি দীর্ঘ ৬২টি বছর পথ পাড়ি দিতে গিয়ে হয়তো অনেকের মন পিড়ানোর কারন হয়েছি।তাই এই শুভক্ষণে আমি সকলের কাছে ক্ষমা দোয়া প্রার্থী।। আমার মৃত পিতা-মাতা,ভাই ও দুলাভাই এর বিদায়ী আত্মার মাগফেরাত কামনার জন্য সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী। জানি না আর কতদিন পৃথিবী নামক গৃহে আছি।জানি না ভিসার মিয়াদ আর কতদিন আছে।একমাত্র আল্লাহ তালা ভাল জানেন। আল্লাহ তালা আমাকে যতদিন পৃথিবীতে বাঁচিয়ে রেখেছেন ততদিন যেন আমি ইমানের সাথে চলতি পারি এই কামনা করি।আর জরুরী ভিত্তিতে আল্লাহ তালা যেন হজ করার তৌফিক দান করেন।আমিন। আমার স্ত্রী মোসাঃ মেরিনা খাতুন ও আমার ২ ছেলে হাসিবুল হাসান বাবু ও মোহাঃ আবদুল্লাহ আল কাফী শাদ এবং ২ মেয়ে মাহফুজা খাতুন রুপা ও মোসাঃ মরিয়ম খাতুন মুক্তা।একমাত্র নানু ভাই মোহাঃ আবদুর রহমান রাদ ওএকমাত্র আপামণি মোসাঃ সারা বিনতে হাসিব তুবা।। আমার ও আমার পরিবারের জন্য সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী। মোহাঃ হারুন-অর-রশিদ সম্পাদক ও প্রকাশক পদ্মারচর ২৪ ডট কম। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি,দৈনিক রুপালী বাংলাদেশ,দি ডেইলি ট্রাইব্যুনাল। স্টাফ রিপোটার্স ,দৈনিক প্রভাতবেলা ও সীমান্তের কাগজ।।